মদিনা শরীফ যেয়ারতের আদব!
মদিনা শরিফে অবস্থানের আদবসমূহ
-লেখক Rabiul Alam
মদিনা শরিফে অবস্থানকালে যথাযথ আদব রক্ষা
করা প্রয়োজন। সেখানে অবস্থানকালে সংগঠিত
ক্ষুদ্রতর বেয়াদবিও ঈমান হরণের কারণ হতে পারে ।
কারণ সেখানে অবস্থান করছেন সরকারে দোআলম
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। এ সম্পর্কে
প্রখ্যাত মুহাদ্দিস হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দেস
দেহলভি আলাইহির রাহমাহ বলেন-“এ পবিত্র শহরে
অবস্থানকে অবস্থানকারী সৌভাগ্য মনে করবে,
মসজিদে নববিতে যথাসাধ্য ইতিকাফে মগ্ন থাকবে।
যতদিন অবস্থান করবে,ততদিন সর্বপ্রকার সৎকাজ
যেমন দান-খায়রাত,রোযা-নামাজ , দরূদ শরিফ পাঠে
মশগুল থাকবে। মসজিদে নববিতে অবস্থানকালে
রওজা শরিফ থেকে দৃষ্টি সরাবে না। মসজিদের
বাইরে অবস্থান করলে সবুজ গম্বুজের প্রতি
বিনয়াবনত দৃষ্টি নিবন্ধ রাখবে,যা বিধানগতভাবে
কাবা শরিফের দিকে দৃষ্টিপাতের অনুরূপ। যথাসম্ভব
এক রাত হলেও মসজিদে নববিতে ইবাদতের মাধ্যমে
রাত জাগরণ করবে ; কেননা এ রাতের মর্যাদা শবে
কদরের চেয়েও কম নয়;বরং বেশি। মদিনা শহরের
বাসিন্দা নি¤œ স্তরের হোক কিংবা উচ্চ স্তরের
হোক সকলকে সম্মানের দৃষ্টিতে দেখবে একং
তাঁদের সাথে কোনরূপ অশোভন আচরণ করবে না;
কেননা তাঁরা সর্বাবস্থায় মহান দরবারের সাথে
সম্পর্কশীল। মসজিদে প্রবেশ করার পর বের হওয়া
পর্যন্ত অন্তর ও বাহ্যিক অঙ্গ-পত্যঙ্গকে অপছন্দনীয় ও
শিষ্টাচার বিরোধী কার্যকলাপ থেকে বিরত
রাখবে। কেউ অশালীন আচরণ করতে উদ্যত হলে
নিজেকে সুকৌশলে সরিয়ে নিবে। একবার হলেও
কুরআন শরিফ খতম করতে সচেষ্ট হবে। সম্ভব হলে
রাসূলে করিরেম জীবনী গ্রন্থ পাঠ করবে অথবা কেউ
পাঠ করলে তা শুনবে ও রওজা শরিফ যিয়ারতের পর
জান্নাতুল বাকিতে যিয়ারত করবে।”[আব্দুল হক্ব
মুহাদ্দেস দেহলভি, আব্দুল হক মুহাদ্দিস
দেহলভি,জযবুল কুলুব ইলা দিয়ারিল মাহবুব.উর্দু
অনুবাদ,সাইয়িদ হাকিম ইরফান আলি,(ভারত ঃ
রিজভি কুতুবঘর),পৃ.২৫৩-২৫৪]
মদিনা সফরের অধিকাংশ
সময় হুজুরে করিমের প্রতি দরূদ ও সালাম পাঠে মশগুল
থাকবে এবং অন্তরের অদম্য আগ্রহ পোষণ করবে।
মদিনা শরিফে হাঁটা ও চলাফেরার সময় পূর্ণ স্থিরতা
ও গাম্ভীর্য সহকারে পা রাখবে ও তুলবে। মদিনা
শরিফে প্রবেশ করার পূর্বে উত্তমরূপে গোসল ও
মিসওয়াক করা ,সুগন্ধি লাগানো ও উৎকৃষ্ট কাপড়
পরিধান করা মুস্তাহাব। সেখানে প্রবেশ করার পর
সর্ব প্রথম রওজা শরিফ যিয়ারত করবে। যিয়ারতের
উদ্দেশে মসজিদে নববিতে প্রবেশকালে অত্যন্ত
বিনয়,স্থিরতা,গম্ভীরতা ও তাজিম বজায় রাখবে
এবং বিশ্বাস রাখবে যে,রাসূলে করিম জীবিত
রয়েছেনে আর তিনি যিয়ারতকারীর অবস্থা
দেখছেন এবং তার কথাবার্তা শুনছেন।
যিয়ারতকালে নামাযের মত দাঁড়াবে। রওজা শরিফ
থেকে কমপক্ষে তিন / চার হাত দূরে থাকবে। রওজা
শরিফে সাজদাহ করা ও উচ্চস্বরে সালাম দেওয়া
ইত্যাদি থেকে বিরত থাকবে । কেননা এগুলো
শরিয়তবিরোধী কাজ। মসজিদে নববিতে
এক মুহূর্তের জন্য প্রবেশ করলেও,প্রবেশকালে (নফল)
ইতিকাফের নিয়ত করবে। কোন কোন আলেমের মতে
সওয়াব ও ফযিলত হাসিল করার জন্য এটাই
যথেষ্ট।” [আব্দুল হক্ব মুহাদ্দেস দেহলভি,প্রাগুক্ত,
পৃ.২৪৩-২৫২; ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া,(বৈরুত : দারুল
ফিকর,১৪১১ হি,) ,খ.১,পৃ.২৬৫] রওজা শরিফের
আশেপাশে উচ্চ আওয়াজে কথা বলা নিষিদ্ধ । কারণ
আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন-
ﻳَﺎﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺁﻣَﻨُﻮﺍ ﻟَﺎ ﺗَﺮْﻓَﻌُﻮﺍ ﺃَﺻْﻮَﺍﺗَﻜُﻢْ ﻓَﻮْﻕَ ﺻَﻮْﺕِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ ﻭَﻟَﺎ ﺗَﺠْﻬَﺮُﻭﺍ ﻟَﻪُ
ﺑِﺎﻟْﻘَﻮْﻝِ ﻛَﺠَﻬْﺮِ ﺑَﻌْﻀِﻜُﻢْ ﻟِﺒَﻌْﺾٍ ﺃَﻥْ ﺗَﺤْﺒَﻂَ ﺃَﻋْﻤَﺎﻟُﻜُﻢْ ﻭَﺃَﻧْﺘُﻢْ ﻟَﺎ ﺗَﺸْﻌُﺮُﻭﻥَ “
হে ঈমানদারগণ,তোমরা তোমাদের কণ্ঠস্বর নবি
করিম’র কণ্ঠস্বরের চেয়ে উঁচু করো না আর নিজেদের
মধ্যে যেভাবে উচ্চস্বরে কথা বল,সেভাবে তাঁর
সাথে উচ্চস্বরে কথা বলো না। কারণ এতে
তোমাদের আমল নষ্ট হয়ে যাবে,যা তোমরা
উপলব্দিও করতে পারবে না।”(আল-কুরআন,সূরা হুজুরাত
,আয়াত নং :২) এ আয়াতের হুকম রাসূলে করিমের
ওফাতের পরও বহাল থাকবে। এ প্রসঙ্গে ইমাম
মালিক ও খলিফা আবু জাফর মনসূরের একটি
কথোপকথন প্রণিধানযোগ্য। মসজিদে নববিতে তাঁদের
মধ্যে একটি বিষয়ে বিতর্ককালে এক পর্যায়ে
খলিফা উচ্চস্বরে কথা বলতে শুরু করলে,ইমাম মালিক
বলেন,আমিরুল মুমিনিন,আপনি এ মসজিদে উচ্চস্বরে
কথা বলবেন না। কেননা এটি রাসূলে করিমের রওজা
শরিফের সন্নিকটে। তারপর তিনি উপরিউক্ত
আয়াতসহ অন্য একটি আয়াত উল্লেখ করে বলেন,মনে
রাখুন,রাসূলে করিমের সম্মান ওফাতের পরও তেমনি
রয়েছে,যেমন জীবদ্দশায় ছিলো। তারপর খলিফা
নম্রভাবে জিজ্ঞেস করল,আমি যিয়ারতকালে কাবা
শরিফের দিকে মুখ করে দাঁড়াবো নাকি রাসূলে
করিমের দিকে ? ইমাম মালিক আলাইহির রাহমাহ
বলেন,আপনি তাঁর থেকে মুখ ফিরাবেন না ; বরং তাঁর
দিকে মুখ করে দাঁড়াবেন। কেননা তিনি আপনি ও
আপনার পিতা আদম আলাইহিস সালামের ওসিলা।
[কাজী ইয়াজ ,শিফা শরিফ,(বৈরুত : দারুল ফিকর,১৪০৯
হি.) খ.২,পৃ.৪১; মুল্লা আলি ক্বারি,শরহুশ শিফা,(বৈরুত
: দারু কুতুবিল ইলমিয়্যাহ,১ ম সংস্করণ,১৪২১
হি.) ,খ.২,পৃ.৭২]
[বি:দ্র: নফল ইতিকাফের নিয়ম হল- মসজিদে
প্রবেশকালে এভাবে নিয়ত করবেন, আমি যতক্ষণ এ
মসজিদে অবস্থান করব, ততক্ষণের জন্য আল্লাহর
ওয়াস্তে নফল ইতিকাফের নিয়ম করলাম। উল্লেখ্য,
নফল ইতিকাফের জন্য রোযা শর্ত নয়।]
اللهم صل علي سيدنا محمد و علي ال سيدنا محمد و بارك و سلم.
-লেখক Rabiul Alam
মদিনা শরিফে অবস্থানকালে যথাযথ আদব রক্ষা
করা প্রয়োজন। সেখানে অবস্থানকালে সংগঠিত
ক্ষুদ্রতর বেয়াদবিও ঈমান হরণের কারণ হতে পারে ।
কারণ সেখানে অবস্থান করছেন সরকারে দোআলম
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। এ সম্পর্কে
প্রখ্যাত মুহাদ্দিস হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দেস
দেহলভি আলাইহির রাহমাহ বলেন-“এ পবিত্র শহরে
অবস্থানকে অবস্থানকারী সৌভাগ্য মনে করবে,
মসজিদে নববিতে যথাসাধ্য ইতিকাফে মগ্ন থাকবে।
যতদিন অবস্থান করবে,ততদিন সর্বপ্রকার সৎকাজ
যেমন দান-খায়রাত,রোযা-নামাজ , দরূদ শরিফ পাঠে
মশগুল থাকবে। মসজিদে নববিতে অবস্থানকালে
রওজা শরিফ থেকে দৃষ্টি সরাবে না। মসজিদের
বাইরে অবস্থান করলে সবুজ গম্বুজের প্রতি
বিনয়াবনত দৃষ্টি নিবন্ধ রাখবে,যা বিধানগতভাবে
কাবা শরিফের দিকে দৃষ্টিপাতের অনুরূপ। যথাসম্ভব
এক রাত হলেও মসজিদে নববিতে ইবাদতের মাধ্যমে
রাত জাগরণ করবে ; কেননা এ রাতের মর্যাদা শবে
কদরের চেয়েও কম নয়;বরং বেশি। মদিনা শহরের
বাসিন্দা নি¤œ স্তরের হোক কিংবা উচ্চ স্তরের
হোক সকলকে সম্মানের দৃষ্টিতে দেখবে একং
তাঁদের সাথে কোনরূপ অশোভন আচরণ করবে না;
কেননা তাঁরা সর্বাবস্থায় মহান দরবারের সাথে
সম্পর্কশীল। মসজিদে প্রবেশ করার পর বের হওয়া
পর্যন্ত অন্তর ও বাহ্যিক অঙ্গ-পত্যঙ্গকে অপছন্দনীয় ও
শিষ্টাচার বিরোধী কার্যকলাপ থেকে বিরত
রাখবে। কেউ অশালীন আচরণ করতে উদ্যত হলে
নিজেকে সুকৌশলে সরিয়ে নিবে। একবার হলেও
কুরআন শরিফ খতম করতে সচেষ্ট হবে। সম্ভব হলে
রাসূলে করিরেম জীবনী গ্রন্থ পাঠ করবে অথবা কেউ
পাঠ করলে তা শুনবে ও রওজা শরিফ যিয়ারতের পর
জান্নাতুল বাকিতে যিয়ারত করবে।”[আব্দুল হক্ব
মুহাদ্দেস দেহলভি, আব্দুল হক মুহাদ্দিস
দেহলভি,জযবুল কুলুব ইলা দিয়ারিল মাহবুব.উর্দু
অনুবাদ,সাইয়িদ হাকিম ইরফান আলি,(ভারত ঃ
রিজভি কুতুবঘর),পৃ.২৫৩-২৫৪]
মদিনা সফরের অধিকাংশ
সময় হুজুরে করিমের প্রতি দরূদ ও সালাম পাঠে মশগুল
থাকবে এবং অন্তরের অদম্য আগ্রহ পোষণ করবে।
মদিনা শরিফে হাঁটা ও চলাফেরার সময় পূর্ণ স্থিরতা
ও গাম্ভীর্য সহকারে পা রাখবে ও তুলবে। মদিনা
শরিফে প্রবেশ করার পূর্বে উত্তমরূপে গোসল ও
মিসওয়াক করা ,সুগন্ধি লাগানো ও উৎকৃষ্ট কাপড়
পরিধান করা মুস্তাহাব। সেখানে প্রবেশ করার পর
সর্ব প্রথম রওজা শরিফ যিয়ারত করবে। যিয়ারতের
উদ্দেশে মসজিদে নববিতে প্রবেশকালে অত্যন্ত
বিনয়,স্থিরতা,গম্ভীরতা ও তাজিম বজায় রাখবে
এবং বিশ্বাস রাখবে যে,রাসূলে করিম জীবিত
রয়েছেনে আর তিনি যিয়ারতকারীর অবস্থা
দেখছেন এবং তার কথাবার্তা শুনছেন।
যিয়ারতকালে নামাযের মত দাঁড়াবে। রওজা শরিফ
থেকে কমপক্ষে তিন / চার হাত দূরে থাকবে। রওজা
শরিফে সাজদাহ করা ও উচ্চস্বরে সালাম দেওয়া
ইত্যাদি থেকে বিরত থাকবে । কেননা এগুলো
শরিয়তবিরোধী কাজ। মসজিদে নববিতে
এক মুহূর্তের জন্য প্রবেশ করলেও,প্রবেশকালে (নফল)
ইতিকাফের নিয়ত করবে। কোন কোন আলেমের মতে
সওয়াব ও ফযিলত হাসিল করার জন্য এটাই
যথেষ্ট।” [আব্দুল হক্ব মুহাদ্দেস দেহলভি,প্রাগুক্ত,
পৃ.২৪৩-২৫২; ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া,(বৈরুত : দারুল
ফিকর,১৪১১ হি,) ,খ.১,পৃ.২৬৫] রওজা শরিফের
আশেপাশে উচ্চ আওয়াজে কথা বলা নিষিদ্ধ । কারণ
আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন-
ﻳَﺎﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺁﻣَﻨُﻮﺍ ﻟَﺎ ﺗَﺮْﻓَﻌُﻮﺍ ﺃَﺻْﻮَﺍﺗَﻜُﻢْ ﻓَﻮْﻕَ ﺻَﻮْﺕِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ ﻭَﻟَﺎ ﺗَﺠْﻬَﺮُﻭﺍ ﻟَﻪُ
ﺑِﺎﻟْﻘَﻮْﻝِ ﻛَﺠَﻬْﺮِ ﺑَﻌْﻀِﻜُﻢْ ﻟِﺒَﻌْﺾٍ ﺃَﻥْ ﺗَﺤْﺒَﻂَ ﺃَﻋْﻤَﺎﻟُﻜُﻢْ ﻭَﺃَﻧْﺘُﻢْ ﻟَﺎ ﺗَﺸْﻌُﺮُﻭﻥَ “
হে ঈমানদারগণ,তোমরা তোমাদের কণ্ঠস্বর নবি
করিম’র কণ্ঠস্বরের চেয়ে উঁচু করো না আর নিজেদের
মধ্যে যেভাবে উচ্চস্বরে কথা বল,সেভাবে তাঁর
সাথে উচ্চস্বরে কথা বলো না। কারণ এতে
তোমাদের আমল নষ্ট হয়ে যাবে,যা তোমরা
উপলব্দিও করতে পারবে না।”(আল-কুরআন,সূরা হুজুরাত
,আয়াত নং :২) এ আয়াতের হুকম রাসূলে করিমের
ওফাতের পরও বহাল থাকবে। এ প্রসঙ্গে ইমাম
মালিক ও খলিফা আবু জাফর মনসূরের একটি
কথোপকথন প্রণিধানযোগ্য। মসজিদে নববিতে তাঁদের
মধ্যে একটি বিষয়ে বিতর্ককালে এক পর্যায়ে
খলিফা উচ্চস্বরে কথা বলতে শুরু করলে,ইমাম মালিক
বলেন,আমিরুল মুমিনিন,আপনি এ মসজিদে উচ্চস্বরে
কথা বলবেন না। কেননা এটি রাসূলে করিমের রওজা
শরিফের সন্নিকটে। তারপর তিনি উপরিউক্ত
আয়াতসহ অন্য একটি আয়াত উল্লেখ করে বলেন,মনে
রাখুন,রাসূলে করিমের সম্মান ওফাতের পরও তেমনি
রয়েছে,যেমন জীবদ্দশায় ছিলো। তারপর খলিফা
নম্রভাবে জিজ্ঞেস করল,আমি যিয়ারতকালে কাবা
শরিফের দিকে মুখ করে দাঁড়াবো নাকি রাসূলে
করিমের দিকে ? ইমাম মালিক আলাইহির রাহমাহ
বলেন,আপনি তাঁর থেকে মুখ ফিরাবেন না ; বরং তাঁর
দিকে মুখ করে দাঁড়াবেন। কেননা তিনি আপনি ও
আপনার পিতা আদম আলাইহিস সালামের ওসিলা।
[কাজী ইয়াজ ,শিফা শরিফ,(বৈরুত : দারুল ফিকর,১৪০৯
হি.) খ.২,পৃ.৪১; মুল্লা আলি ক্বারি,শরহুশ শিফা,(বৈরুত
: দারু কুতুবিল ইলমিয়্যাহ,১ ম সংস্করণ,১৪২১
হি.) ,খ.২,পৃ.৭২]
[বি:দ্র: নফল ইতিকাফের নিয়ম হল- মসজিদে
প্রবেশকালে এভাবে নিয়ত করবেন, আমি যতক্ষণ এ
মসজিদে অবস্থান করব, ততক্ষণের জন্য আল্লাহর
ওয়াস্তে নফল ইতিকাফের নিয়ম করলাম। উল্লেখ্য,
নফল ইতিকাফের জন্য রোযা শর্ত নয়।]
اللهم صل علي سيدنا محمد و علي ال سيدنا محمد و بارك و سلم.
No comments