২৭ শে রমজান শবে কদর হওয়ার দলীল
বেজোড় রাত্রে শবে কদর তালাশ করার ব্যাপারে যেমন সহিহ হাদিস বর্ণিত হয়েছে। ঠিক তেমনিভাবে বেজোড় রাত্রের ২৭ তারিখের রাত্রটি শবে কদর হওয়ার ব্যাপারে একাধিক সহিহ হাদিস বর্ণিত রয়েছে। বিস্তারিত দেখতে পারেনঃ-
➤ জা'মে তিরমিজি, হাঃ ৭৯১, হযরত উবাই ইবনে কাব ও আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (رضى الله تعالى عنه) হতে হাদিস।
[ইমাম তিরমিজি সহিহ বলেছেন]
➤ সুনানে আবু দাউদ, হাঃ ১৩৮৬, হযরত মুয়াবিয়া (رضى الله تعالى عنه) হতে। (মূল কিতাবের ছবি দেওয়া আছে)
উবায়দুল্লাহ ইবন মুআয (رحمة الله عليه) ..... মুআবিয়া ইবন আবু সুফিয়ান (رضى الله تعالى عنه) নবী করীম (ﷺ) হতে শবে কদর সম্পর্কে বর্ণনা করেছেন। তিনি (ﷺ) বলেনঃ "রমযানের ২৭ তারিখ হল লাইলাতুল কদর।"
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
ইমাম আবু দাউদ (رحمة الله عليه) এমনকি ভাব রচনা করেছেন এইভাবে....
"باب مَنْ قَالَ سَبْعٌ وَعِشْرُونَ"
"সাতাশে রমাযান শবেকদর অনুষ্ঠিত হওয়া সম্পর্কে।"
অন্য আরেকটি হাদিসে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেন......
তিনি (ﷺ) বলেছেন, "তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি লাইলাতুল কদর অনুসন্ধান করতে চায় সে যেন তা ২৭ তারিখে অনুসন্ধান করে।"
[মুসনাদে আহমাদ: ৮/৪২৬, হা. নং:৪৮০৮, ১০/৪৯৩, হা. নং: ৬৪৭৪] [সহিহ হাদিস] (মূল কিতাবের ছবি দেওয়া আছে)
এছাড়াও বহু সহিহ হাদিস মওজুদ রয়েছে। যেমন সহিহ মুসলিম এর একটি হাদিসে এসেছেঃ-
১৬৭০-(১৭৯/৭৬২) মুহাম্মাদ ইবনু মিহরান আর রায়ী (رحمة الله عليه) ....... আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ (رضى الله تعالى عنه) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, যে ব্যক্তি সারা বছর রাত জেগে সালাত আদায় করবে সে কদরের রাত প্রাপ্ত হবে। এ কথা শুনে উবাই ইবনু কা'ব বললেনঃ যিনি ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই মহান আল্লাহর কসম! নিশ্চিতভাবে লায়লাতুল কদর রমযান মাসে। এ কথা বলতে তিনি কসম করলেন কিন্তু ইনশা -আল্লাহ বললেন না (অর্থাৎ তিনি নিশ্চিতভাবেই বুঝলেন যে, রমাযান মাসের মধ্যেই 'লায়লাতুল কদর' আছে) এরপর তিনি (ﷺ) আবার বললেন আল্লাহর কসম! কোন রাতটি কদরের রাত তাও আমি জানি। সেটি হ’ল এ রাত, যে রাতে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাদেরকে সালাত আদায় করতে আদেশ করেছেন। সাতাশ রমযান তারিখের সকালের পূর্বের রাতটি সেই রাত। আর ঐ রাতের আলামাত বা লক্ষণ হল- সে রাত শেষে সকালে সূর্য উদিত হবে তা উজ্জ্বল হবে কিন্তু সে সময় (উদয়ের সময়) তার কোন তীব্র আলোকরশ্মি থাকবে না (অর্থাৎ অন্য দিনের তুলনায় কিছুটা নিষ্প্রভ হবে)।
[(ইসলামী ফাউন্ডেশন ১৬৫৫, ইসলামীক সেন্টার ১৬৬২)]
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ১৬৭০-(১৭৯/৭৬২)
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
সুতরাং আজকের রাত্রি কোন ভিত্তিহীন বা বানোয়াট নয়।
বেজোড় রাত্রে শবে কদর তালাশ করার ব্যাপারে যেমন সহিহ হাদিস বর্ণিত হয়েছে। ঠিক তেমনিভাবে বেজোড় রাত্রের ২৭ তারিখের রাত্রটি শবে কদর হওয়ার ব্যাপারে একাধিক সহিহ হাদিস বর্ণিত রয়েছে। বিস্তারিত দেখতে পারেনঃ- ➤ জা'মে তিরমিজি, হাঃ ৭৯১, হযরত উবাই ইবনে কাব ও আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (رضى الله تعالى عنه) হতে হাদিস। [ইমাম তিরমিজি সহিহ বলেছেন] ➤ সুনানে আবু দাউদ, হাঃ ১৩৮৬, হযরত মুয়াবিয়া (رضى الله تعالى عنه) হতে। (মূল কিতাবের ছবি দেওয়া আছে) উবায়দুল্লাহ ইবন মুআয (رحمة الله عليه) ..... মুআবিয়া ইবন আবু সুফিয়ান (رضى الله تعالى عنه) নবী করীম (ﷺ) হতে শবে কদর সম্পর্কে বর্ণনা করেছেন। তিনি (ﷺ) বলেনঃ "রমযানের ২৭ তারিখ হল লাইলাতুল কদর।" হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD ইমাম আবু দাউদ (رحمة الله عليه) এমনকি ভাব রচনা করেছেন এইভাবে.... "باب مَنْ قَالَ سَبْعٌ وَعِشْرُونَ" "সাতাশে রমাযান শবেকদর অনুষ্ঠিত হওয়া সম্পর্কে।" অন্য আরেকটি হাদিসে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেন...... তিনি (ﷺ) বলেছেন, "তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি লাইলাতুল কদর অনুসন্ধান করতে চায় সে যেন তা ২৭ তারিখে অনুসন্ধান করে।" [মুসনাদে আহমাদ: ৮/৪২৬, হা. নং:৪৮০৮, ১০/৪৯৩, হা. নং: ৬৪৭৪] [সহিহ হাদিস] (মূল কিতাবের ছবি দেওয়া আছে) এছাড়াও বহু সহিহ হাদিস মওজুদ রয়েছে। যেমন সহিহ মুসলিম এর একটি হাদিসে এসেছেঃ- ১৬৭০-(১৭৯/৭৬২) মুহাম্মাদ ইবনু মিহরান আর রায়ী (رحمة الله عليه) ....... আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ (رضى الله تعالى عنه) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, যে ব্যক্তি সারা বছর রাত জেগে সালাত আদায় করবে সে কদরের রাত প্রাপ্ত হবে। এ কথা শুনে উবাই ইবনু কা'ব বললেনঃ যিনি ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই মহান আল্লাহর কসম! নিশ্চিতভাবে লায়লাতুল কদর রমযান মাসে। এ কথা বলতে তিনি কসম করলেন কিন্তু ইনশা -আল্লাহ বললেন না (অর্থাৎ তিনি নিশ্চিতভাবেই বুঝলেন যে, রমাযান মাসের মধ্যেই 'লায়লাতুল কদর' আছে) এরপর তিনি (ﷺ) আবার বললেন আল্লাহর কসম! কোন রাতটি কদরের রাত তাও আমি জানি। সেটি হ’ল এ রাত, যে রাতে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাদেরকে সালাত আদায় করতে আদেশ করেছেন। সাতাশ রমযান তারিখের সকালের পূর্বের রাতটি সেই রাত। আর ঐ রাতের আলামাত বা লক্ষণ হল- সে রাত শেষে সকালে সূর্য উদিত হবে তা উজ্জ্বল হবে কিন্তু সে সময় (উদয়ের সময়) তার কোন তীব্র আলোকরশ্মি থাকবে না (অর্থাৎ অন্য দিনের তুলনায় কিছুটা নিষ্প্রভ হবে)। [(ইসলামী ফাউন্ডেশন ১৬৫৫, ইসলামীক সেন্টার ১৬৬২)] সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ১৬৭০-(১৭৯/৭৬২) হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD সুতরাং আজকের রাত্রি কোন ভিত্তিহীন বা বানোয়াট নয়। লিখনিতেঃ- Muzahidul Islamবেজোড় রাত্রে শবে কদর তালাশ করার ব্যাপারে যেমন সহিহ হাদিস বর্ণিত হয়েছে। ঠিক তেমনিভাবে বেজোড় রাত্রের ২৭ তারিখের রাত্রটি শবে কদর হওয়ার ব্যাপারে একাধিক সহিহ হাদিস বর্ণিত রয়েছে। বিস্তারিত দেখতে পারেনঃ- ➤ জা'মে তিরমিজি, হাঃ ৭৯১, হযরত উবাই ইবনে কাব ও আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (رضى الله تعالى عنه) হতে হাদিস। [ইমাম তিরমিজি সহিহ বলেছেন] ➤ সুনানে আবু দাউদ, হাঃ ১৩৮৬, হযরত মুয়াবিয়া (رضى الله تعالى عنه) হতে। (মূল কিতাবের ছবি দেওয়া আছে) উবায়দুল্লাহ ইবন মুআয (رحمة الله عليه) ..... মুআবিয়া ইবন আবু সুফিয়ান (رضى الله تعالى عنه) নবী করীম (ﷺ) হতে শবে কদর সম্পর্কে বর্ণনা করেছেন। তিনি (ﷺ) বলেনঃ "রমযানের ২৭ তারিখ হল লাইলাতুল কদর।" হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD ইমাম আবু দাউদ (رحمة الله عليه) এমনকি ভাব রচনা করেছেন এইভাবে.... "باب مَنْ قَالَ سَبْعٌ وَعِشْرُونَ" "সাতাশে রমাযান শবেকদর অনুষ্ঠিত হওয়া সম্পর্কে।" অন্য আরেকটি হাদিসে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেন...... তিনি (ﷺ) বলেছেন, "তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি লাইলাতুল কদর অনুসন্ধান করতে চায় সে যেন তা ২৭ তারিখে অনুসন্ধান করে।" [মুসনাদে আহমাদ: ৮/৪২৬, হা. নং:৪৮০৮, ১০/৪৯৩, হা. নং: ৬৪৭৪] [সহিহ হাদিস] (মূল কিতাবের ছবি দেওয়া আছে) এছাড়াও বহু সহিহ হাদিস মওজুদ রয়েছে। যেমন সহিহ মুসলিম এর একটি হাদিসে এসেছেঃ- ১৬৭০-(১৭৯/৭৬২) মুহাম্মাদ ইবনু মিহরান আর রায়ী (رحمة الله عليه) ....... আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ (رضى الله تعالى عنه) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, যে ব্যক্তি সারা বছর রাত জেগে সালাত আদায় করবে সে কদরের রাত প্রাপ্ত হবে। এ কথা শুনে উবাই ইবনু কা'ব বললেনঃ যিনি ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই মহান আল্লাহর কসম! নিশ্চিতভাবে লায়লাতুল কদর রমযান মাসে। এ কথা বলতে তিনি কসম করলেন কিন্তু ইনশা -আল্লাহ বললেন না (অর্থাৎ তিনি নিশ্চিতভাবেই বুঝলেন যে, রমাযান মাসের মধ্যেই 'লায়লাতুল কদর' আছে) এরপর তিনি (ﷺ) আবার বললেন আল্লাহর কসম! কোন রাতটি কদরের রাত তাও আমি জানি। সেটি হ’ল এ রাত, যে রাতে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাদেরকে সালাত আদায় করতে আদেশ করেছেন। সাতাশ রমযান তারিখের সকালের পূর্বের রাতটি সেই রাত। আর ঐ রাতের আলামাত বা লক্ষণ হল- সে রাত শেষে সকালে সূর্য উদিত হবে তা উজ্জ্বল হবে কিন্তু সে সময় (উদয়ের সময়) তার কোন তীব্র আলোকরশ্মি থাকবে না (অর্থাৎ অন্য দিনের তুলনায় কিছুটা নিষ্প্রভ হবে)। [(ইসলামী ফাউন্ডেশন ১৬৫৫, ইসলামীক সেন্টার ১৬৬২)] সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ১৬৭০-(১৭৯/৭৬২) হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD সুতরাং আজকের রাত্রি কোন ভিত্তিহীন বা বানোয়াট নয়। লিখনিতেঃ- Muzahidul Islam
No comments